২৬ শে মার্চ উপলক্ষে বক্তৃতা ২০২৫

২৬ শে মার্চ উপলক্ষে বক্তৃতা ২০২৫: বক্তৃতা দিতে সকলেই পারেনা। অভ্যাসের প্রয়োজন রয়েছে এছাড়া সকলেই অনুষ্ঠানে কথা বলতে অভ্যস্ত নয় ফলে বিভ্রান্তে পড়ে থাকেন। তাই প্রস্তুতিমূলক অনেকেই ২৬ শে মার্চের বক্তৃতা অর্থাৎ ভাষণ প্রদানের ক্ষেত্রে অনলাইন থেকে বক্তৃতা সম্পর্কিত বিষয় সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। এক্ষেত্রে আমরা সুন্দর কিছু বক্তৃতা আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো যা আপনি মুখস্থ করে স্বাধীনতা দিবসের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানের ক্ষেত্রে তুলে ধরতে পারেন। সুতরাং আপনি যদি চেয়ে থাকেন স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে বক্তৃতা প্রদান করবেন তাহলে আমাদের আলোচনা থেকে বক্তৃতা গুলো সংগ্রহ করতে পারেন এবং সুন্দর এই বক্তৃতা গুলো মুখস্থ করে পরবর্তী সময়ে তা বলতে পারেন প্রোগ্রামে।
বক্তৃতা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তবে অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে আয়োজনকে কেন্দ্র করে স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা সম্পর্কে জানতে পারবেন এই আলোচনা থেকে। আমাদের এই আলোচনার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন বক্তৃতা সংগ্রহ করে। অসংখ্য মানুষ স্বাধীনতা দিবস উপস্থিত হলে স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা গুলো সংগ্রহ করার ইচ্ছে প্রকাশ করে অনুসন্ধান করেন। তাদের কথা চিন্তা করে আমরা সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা প্রদান করব এই আলোচনায়। আশা করছি আমাদের আলোচনার মাধ্যমে বক্তৃতা সংগ্রহ করে নিতে পারবেন আপনি। আপনাকে সুন্দর কিছু বক্তৃতা প্রদান করে সহযোগিতা করার ইচ্ছে ও আগ্রহ নিয়েই উপস্থিত হয়েছি আমরা অবশ্যই আমাদের আলোচনা থেকে বক্তৃতা গুলো সংগ্রহ করে নেবেন এবং আপনাদের প্রয়োজনে বক্তৃতা গুলো ব্যবহার করবেন।
২৬ শে মার্চ উপলক্ষে বক্তৃতা
বক্তৃতা দেওয়ার অভ্যাস সকলের থাকে না। বক্তৃতা দিতে অভ্যস্ত নয় সকলেই। এরপরেও বিভিন্ন সময় পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে বক্তৃতা দেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে আর এই অবস্থায় অনলাইন থেকে বক্তৃতা জেনে নেওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করে অনেকেই অনুসন্ধান করেন আমরা চেষ্টা করব আমাদের আলোচনার মাধ্যমে তাদেরকে সহযোগিতা করতে। আমরা এই আলোচনায় আপনাদেরকে ২৬ শে মার্চের সুন্দর বক্তৃতা গুলো প্রদান করব যা মুখস্ত করে আপনি এই দিনে বক্তৃতা প্রদান করতে পারবেন।
২৬ শে মার্চ: আমাদের স্বাধীনতার অঙ্গীকার
সম্মানিত অতিথিবৃন্দ, প্রিয় শিক্ষকগণ, সহপাঠী এবং শ্রোতাবৃন্দ,
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার।
আজ ২৬ শে মার্চ—একটি বিশেষ দিন, আমাদের স্বাধীনতার শুভ সূচনা। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতি মুক্তির পথে যাত্রা শুরু করেছিল। { } নেতৃত্বে আমরা অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই। লাখো বীর মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি স্বাধীন বাংলাদেশ।
এই মহান দিবসে আমরা গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করি সেইসব বীর সন্তানদের, যারা দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। আমরা স্মরণ করি শহীদদের, নির্যাতিত মা-বোনদের, নিঃস্ব হওয়া পরিবারগুলোর কথা। তাদের আত্মত্যাগই আমাদের প্রেরণা জোগায়।
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ। আমরা কীভাবে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি, সেটাই আমাদের ভাবনার বিষয়।
আসুন, আজকের এই দিনে আমরা শপথ গ্রহণ করি—আমাদের অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা করব, দেশের উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে অংশ নেব, এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে এগিয়ে যাব।